জাপানের নাগোয়ায় জি-সেভেন আউটরিচ বৈঠকের পরদিন শনিবার তাদের এই বৈঠক হয়।ওই বৈঠকে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার চার দিনের জাপান সফরে যান প্রধানমন্ত্রী।
স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় নাগোয়ার ম্যারিয়ট হোটেলে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা।
এরপর একই হোটেলে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে জাপানের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় নানা বিষয়ে আলোচনা হয় বলে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
শুক্রবার অনুষ্ঠিত আউটরিচ মিটিংয়ে জি-সেভেনভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা,যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন,ইতালির প্রধানমন্ত্রী মাত্তিও রেনজি, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া অলন্দ, জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং সম্মেলনের আয়োজক জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে উপস্থিত ছিলেন।
ওই বৈঠকে বাংলাদেশ ছাড়াও লাওস, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, পাপুয়া নিউ গিনি ও শাদের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা অংশ নেন। এছাড়া জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি-মুন, আফ্রিকান ইউনিয়নের চেয়ারপারসন এবং বিশ্ব ব্যাংক,এডিবি ও আইএমএফ এর প্রধানরাও আউটরিচ মিটিংয়ে ছিলেন।
এছাড়া ওই দিন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর।
শনিবার দুপুরে নাগোয়া থেকে টোকিওর উদ্দেশে রওয়ানা হন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে বাংলাদেশ দূতাবাসের নতুন চ্যান্সেরি ভবন উদ্বোধন করার কথা রয়েছে তার।