ব্যয়বহুল ও পরিবেশ দূষণকারী পরিকল্পনা সংশোধনে সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর বেতন-ভাতা দ্বিগুণ হল
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বেতন-ভাতা বাড়ানো সংক্রান্ত পৃথক দুটি বিল পাস হয়েছে জাতীয় সংসদে; যাতে তাদের বেতন-ভাতা প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে।
Published : 4 May 2016, 03:35 PM
Updated : 4 May 2016, 03:35 PM
বুধবার সংসদ কাজে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ‘দ্যা প্রেসিডেন্ট’স (রেমুনেরেশন অ্যান্ড প্রিভিলেজ) (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০১৬, ‘দ্যা প্রাইম মিনিস্টার’স (রেমুনেরেশন অ্যান্ড প্রিভিলেজ) (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল- ২০১৬’ সংসদে পাসের প্রস্তাব করেন। পরে বিল দুটি কণ্ঠভোটে পাস হয়।
রাষ্ট্রপতির নতুন বেতন এক লাখ ২০ হাজার, প্রধানমন্ত্রীর বেতন এক লাখ ১৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।
গত ২৫ জানুয়ারি বিল দুটি সংসদে উত্থাপন করেন মতিয়া চৌধুরী। এরপর সেগুলো সাত দিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়। সংসদীয় কমিটি কয়েক দফা সময় বাড়িয়ে মঙ্গলবার প্রতিবেদন সংসদে জমা দেন।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে জাতীয় বেতন স্কেল ও দেশের আর্থ সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় বেতন ভাতা পুনঃনির্ধারণের কথা বলেন মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী।
বিলে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বর্ধিত বেতন ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতির বেতন বাড়ানো সংক্রান্ত বিলে বর্তমান বেতন ৬১ হাজার ২০০ থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ২০ হাজার টাকা এবং বিমান ভ্রমণের জন্য বিমা কভারেজ ১৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৭ লাখ টাকা করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর বেতন বাড়ানো সংক্রান্ত বিলে বর্তমান বেতন ৫৮ হাজার ৬০০ থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ১৫ হাজার টাকা, মাসিক বাড়ি ভাড়া ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ টাকা, প্রধানমন্ত্রীর দৈনিক ভাতা এক হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন হাজার টাকা, বিমান ভ্রমণের জন্য বিমা কভারেজ ১৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ লাখ টাকা এবং স্বেচ্ছাধীন তহবিল এক কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে দেড় কোটি টাকা করার কথা বলা হয়েছে।
এ সম্পর্কিত খবর
এ ঘটনায় এক কিশোরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
“যে জাহাজ তাদেরকে ফেরত নিয়ে যেতে আসবে সেই জাহাজে করে নানাভাবে সেখানে আটকে পড়া ১৫০ বাংলাদেশিকেও নিয়ে আসবে।”
হাসপাতালের ফটক, নিচতলার বারান্দা আর গাছের নিচে গরমের মধ্যে শিশুদের নিয়ে বসে ছিলেন বাবা-মায়েরা। বেশিরভাগ শিশুর হাতে দেখা গেল কেনুলা। কেউ কেউ হাঁপাচ্ছে, কেউ কেউ নেতিয়ে পড়েছে।
