“বাবার মরদেহ বারডেমের মরচুয়ারিতে রাখা হবে। তার দেহ এখানে দান করা হবে এবং কর্নিয়া দান করা হবে সন্ধানীতে,” বলেন অর্ণব।
ঢাকার ১ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেসমিন আরা বেগম বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত মো. রানা রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দেড় বছর আগের এ ঘটনায় বিচারক রানাকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি এক লাখ টাকা জরিমানাও করেছেন।
ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের শিকার শিশুটির বাবা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে দিনমজুরির পেশায় রয়েছেন।
পরবর্তীতে ভিকটিমের বাবা শিশুটির না পেয়ে থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় আসামি রানাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদে রানার দেওয়া তথ্যে ঘটনার ২৪ দিন পর ওই শিশুর ২২ টুকরা হাড়, পড়নের কামিজ ও পায়ের স্যান্ডেল উদ্ধার করে পুলিশ।
মামলায় ঢাকার মুখ্য বিচারিক আদালতে আসামি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
রায়ের আগে এ মামলায় ১১ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন বিচারক। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী মোহাম্মদ আবদুল বারী।