শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় ‘সিসিটিভি অ্যান্ড সিকিউরিটি প্রোডাক্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’।
সিটিটিভি আমদানিকারক ও বিক্রেতাদের নিয়ে গঠিত ৪১ সদস্যের এই কমিটি শুক্রবারই আত্মপ্রকাশ করে।
সংগঠনটির মহাসচিব মো. আবু তালেব সাংবাদিকদের বলেন, “সিসিটিভি ক্যামেরা এতোটাই জরুরি হয়ে পড়েছে যে বর্তমানকালের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে অপরাধীদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে।”
দেশের সব আবাসিক ও বাণিজ্যক ভবনে বাধ্যতামূলকভাবে সিসিটিভি স্থাপনে আইন প্রণয়ন করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে দাবি জানান তিনি।
২০২০ সালের মধ্যে পুরো দেশকে সিসিটিভির আওতায় আনতে সংগঠনটি কাজ করবে বলে জানানা যুগ্ম-মহাসচিব মীর আহমেদ আলী।
সিসিটিভি সম্পর্কে গণসচেতনতা তৈরিতে সাত বিভাগীয় শহরে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো হবে বলে জানান তিনি।
এসময় সংগঠনের সভাপতি এম এ গফফর মোল্লাসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রতি রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে আবাসিক ভবন ও বাণিজ্যিক এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিতে সিসিটিভি বসানোর প্রবণতা বেড়েছে।
এর মধ্যে মাগুরা শহরে এই নজরদারি ক্যামেরা বসানোর পর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে বলে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ দাবি করেছে।