মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসেসিয়েশনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে আসেন নকলা উপজেলার গায়রা ফুলপুর গ্রামের আজিরন নেসা।
তিনি বলেন, গত বছরের ৩০ অগাস্ট তার ছোট ভাই সেকান্দার আলীকে (৪৫) পাশের বাড়ির বাসিন্দা আব্দুল বারী, তার ছেলে আব্দুল মজিদ, বারীর স্ত্রী মজিদা বেগম ও মজিদের স্ত্রী খোরশেদা লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন।
২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেকান্দারের মৃত্যু হয়।এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রোকসানা বেগম ওই চার জনকে আসামি করে নকলা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
আজিরন বলেন, “পারিবারিক কলহের জের ধরে তার আমার ছোট ভাইকে তারা হত্যা করে।”
ঘটনার পরপর আব্দুল বারী ও তার স্ত্রী মজিদা বেগম গ্রেপ্তার হলেও সেকান্দার মারা যাওয়ার আগেই তারা জামিনে বের হন বলে জানান তিনি।
“তাদের চার জনের কেউই এখন গ্রামে থাকে না।”
তাদের গ্রেপ্তারের জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে দাবি জানান তিনি।