এরা হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার যুক্তিতলা গ্রামের মোহাম্মদ হোসেনের ছেল খোকন হোসেন (৩০), ঠাকুরপাড়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে মাসুদ রানা (২৬) ও বাঘইল পশ্চিমপাড়া গ্রামের জহির প্রামাণিকের ছেলে জনি প্রামাণিক (২৬)।
ঈশ্বরদী থানার ওসি বিমান কুমার দাস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বুধবার রাতে র্যাব ও পুলিশের যৌথ বাহিনী পাকশী ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে আদালত তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।
সুজাউলের মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে আসামিদের সনাক্ত করা হয়েছে বলে জানান ঈশ্বরদী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এম এম এ জাহিদ।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সুজাউল মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে ‘তদন্তের স্বার্থে’ বিস্তারিত কিছুই জানাতে চাননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।
গত রোববার (৪ অক্টোবর) রাতে খুন করা হয় সুজাউলকে। পরদিন পাকশী নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলের পিছনের একটি জঙ্গলে তার হাত-পা বাঁধা লাশ পাওয়া যায়।