ফেইসবুকে এক পোস্টে বুধবার রাতে তিনি লিখেছেন, “অত্যন্ত মরিয়া হয়ে তারা এটা করছে যাতে বিদেশি সরকারগুলো আমাদের দেশের (প্রতি) বিরাগভাজন হয় এবং দেশ অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে।”
আর সেই ‘নির্ভরযোগ্য সূত্রের’ বিষয়ে জয় লিখেছেন, “লন্ডন বিএনপির ভেতর থেকেই এই তথ্য এসেছে।”
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও গত ৪ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি-জামায়াতকে দায়ী করে বলেছিলেন, “তারা এই যে ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে এটার পেছনে একটা উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই আছে, নিশ্চয়ই এর মধ্যে তাদের একটা হাত আছে, এতে কোনো.. ই নাই।”
গত ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার গুলশানে ইতালীয় এনজিওকর্মী চেজারে তাভেল্লাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। আর শনিবার সকালে রংপুরে একই কায়দায় খুন হন জাপানি নাগরিক কুনিও হোশি।
বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর ‘দোষারোপমূলক’ বক্তব্য প্রকৃত ঘটনা থেকে অন্যত্র ‘দৃষ্টি সরানোর চেষ্টা’।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বুধবারও এক বিবৃতিতে বলেন, “সম্প্রতি ইতালি ও জাপানি নাগরিকের নৃশংস ও ঘৃণ্য খুনের পরপরই সরকার এর সুষ্ঠু তদন্ত না করে বিরোধী দলকে ঘটনা দুটির সঙ্গে জড়িয়ে অপপ্রচার শুরু করেছে।”