“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
ডিমলা থানার ওসি রহুল আমিন খান জানান, বুধবার দুপুরে উপজেলার ঠাকুরগঞ্জ গ্রাম থেকে গৃহবধূ রেজিয়া আক্তারের (২২) মৃতদেহ উদ্ধার করে নীলফামারী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনার পর থেকে রেজাউল ইসলাম (২৪) ও শ্বশুর এমদাদুল হকসহ পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছেন বলে জানান ওসি।
ওসি রহুল আমিন বলেন, “রেজিয়া আক্তারের শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ নিয়ে মামলা দায়েরের পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
গৃহবধূর বাবা রফিকুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তিন বছর আগে রেজাউল ইসলামের সঙ্গে বিয়ে হয় রেজিয়া আক্তারের। বিয়ের সময় যৌতুক হিসেবে দুই লাখ টাকা ও একটি মোটরসাইকেল দেওয়া হয়।
“কয়েকমাস ধরে রেজাউল ও তার বাবা এমদাদুল হক আরও এক লাখ ৩০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করে আসছিল। তাদের দাবি করা টাকা না দেওয়ায় মঙ্গলবার রাতে আমার মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা করে তারা।”