উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম শিপন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, গত তিন দিনে কুকুরের কামড়ে আহত হয়ে পাঁচ প্রাপ্তবয়স্ক, চার কিশোর ও ১০ শিশু চিকিৎসা নিয়েছে।
মঙ্গলবার চিকিৎসা নিতে আসে নলডুগী গ্রামের মাহমুদুল হাসান (১১)।
সোমবার চিকিৎসা নিয়েছে কাছিয়াড়া গ্রামের মো. জিহাদ (৯), সিহাব (আড়াই বছর), মো. আনিছ (৮), মো. রিফাত (৩২), ভাটির গাঁওয়ের মো. এমরান (২৫), কেরোয়া গ্রামের মো. সানি (৬), সাহাপুর গ্রামের ফাতেমা (৬), আয়শা আক্তার (৮) ও বিশেরবন্দ গ্রামের ঝর্ণা আক্তার (১৭) ও দক্ষিণ কেরোয়া গ্রামের মো. সামিউল হাছান।
রোববার চিকিৎসা নিয়েছে পৌরসভার কাছিয়াড়া গ্রামের মো. শাকিল (১০), মো. নয়ন (সাড়ে ৪ বছর), মো. সিহাব (১০), মো. মোরশেদ (২৩), মোস্তফা কামাল (৪০), মিরপুর গ্রামের মো. সালাউদ্দিন (১৫), লাউতলী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম (৩৮) এবং কাওনিয়া গ্রামের রিনা আক্তার (১৫)।
এই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, “কুকুরের উপদ্রবে শিশু-কিশোররা আতঙ্কে ভুগছে। শিগগির কুকুর নিধনের পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।”
ভারপ্রাপ্ত ইউএনও মো. সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, “বিষয়টি আমার জানা ছিল না। কুকুর নিধনের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”