তিনি বলেছেন, “এখনো পর্যন্ত বলতে পারি আমাদের এখানে আইএস বা তেমন কোনো সংগঠনের তৎপরতা গড়ে উঠতে পারেনি।”
জাতিসংঘ অধিবেশন উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে অভিজ্ঞতা জানাতে রোববার গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার গুলশানে ইতালীয় এনজিওকর্মী চেজারে তাভেল্লাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। আর শনিবার সকালে রংপুরে একই কায়দায় খুন হন জাপানি নাগরিক কুনিও হোশি।
দুই ঘটনার পরই আইএস এর দায় স্বীকার করেছে বলে খবর দেয় জঙ্গি তৎপরতা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা ‘সাইট ইন্টিলিজেন্স গ্রুপ’।
তবে এর সঙ্গে আইএস এর সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলেনি জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, এসব হত্যাকাণ্ডের পেছনে ‘অস্থিতিশীলতা তৈরির ষড়যন্ত্র’ রয়েছে বলে তিনি মনে করেন।
এ ধরনের ঘটনা বন্ধে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তৎপর রয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার ‘সঙ্গে সঙ্গে’ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।
“এ ধরনের সন্ত্রাসবাদের কোনো স্থান বাংলাদেশে হোক, তা আমরা চাই না, তা হতে দেব না, এটা হল বাস্তব কথা,” বলেন প্রধানমন্ত্রী।