এ ঘটনায় কারো হতাহতের খবর না মিললেও পুরো হাসপাতালজুড়ে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। ছুটোছুটি করে সবাই নেমে আসেন নিচে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার এসআই ওমর ফারুক জানান, শনিবার জেলা ও দায়রা জজ আতাব উল্লাহ এ আদেশ দেন।
আটক কিশোরকে আদালতে হাজির করে পুলিশ সাতদিনের রিমান্ড চাইলে শুনান শেষে তা নাকচ করে দিয়ে তাকে টঙ্গীর শিশু ও কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মেয়েটির বাবার অভিযোগ, প্রেমের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ায় গত ২৬ অগাস্ট বিকালে স্কুল থেকে ফেরার পথে তার মেয়েকে মারধর করে ওই কিশোর।
পরে তারই এক সহপাঠী ওই ঘটনা মোবাইল ফোনে ভিডিও করে ফেইসবুকে ছেড়ে দেয়। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার শহরজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
শুক্রবার দুপুরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও মুরুব্বিরা ছেলেটিকে আটক করে পুলিশে দেওয়ার পর তার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন আইনে মামলা করেন ওই স্কুলছাত্রীর বাবা।