ফাঁসির রায় পাওয়া তিনজন হলেন- জিয়াউর রহমান, আলমগীর এবং সালাহউদ্দিন। তাদের উপস্থিতিতেই বিচারক রায় ঘোষণা করেন।
আদালত মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তিন আসামির প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বলে জানিয়েছেন এ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহফুজুর রহমান লিখন।
রায়ের বিবরণে বলা হয়, ২০০০ সালের ১৬ অক্টোবর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নেওয়ার কথা বলে আম্মারকে অপহরণ করে তার বন্ধুরা। পরে তারা আম্মারের বাবা তৌফিক শামসেরকে ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
অপহরণের তিনদিন পর গাজীপুরের ন্যাশনাল পার্ক থেকে আম্মারের গলায় গামছাবাঁধা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ওইদিনই তার বাবা লালবাগ থানায় এই হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে ১৪ জনের জবানবন্দি শুনে আদালত এ রায় দিল।
২০০১ সালের ৩১ জুলাই এই মামলায় তিনজনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেওয়ার হয়।
২০০২ সালের ২৮ মে ঢাকার চতুর্থ মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্যে দিয়ে বিচার শুরু হয়।
তবে দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য পরের বছর ৩০ ডিসেম্বর মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।