“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
এছাড়া ২০ হাজার টাকা জরিমানা আনাদায়ে তাকে আরও দুই বছর কারাভোগ করতে হবে।
অতিরিক্ত দায়রা জজ মো. আব্দুল হামিদ মঙ্গলবার দুপুরে আট বছর আগের এ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত আল আমীন (২৯) কেন্দুয়া উপজেলার মগড়াইল গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে। ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক।
মামলার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পিপি আব্দুল কাদির ভূইয়া জানান, মগড়াইল গ্রামের নাদু ফকির ও আল আমীনের মধ্যে পূর্ব বিরোধ ছিল।
২০০৭ সালের ৯ মে নাদুর স্ত্রী পারভীন আক্তার তাদের চার মাসের শিশু রিজাকে প্রতিবেশী কদ্দুছ মাষ্টারের বাড়িতে রেখে একটি কাজে ব্যস্ত ছিলেন।
ওই সময় দণ্ডিত আল আমীন গোপনে ওই ঘরে ঢুকে শিশুটির দুই পা ধরে সজোরে আছাড় দিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
ঘটনার দিনই শিশুটির বাবা নাদু ফকির কেন্দুয়া থানায় মামলা করেন। একই বছরের ২৭ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।