কর্তৃপক্ষ জানায়, তিন শিফটের পাথর উত্তোলন কমিয়ে এক শিফট করায় দৈনিক উত্তোলন সাড়ে চার হাজার মেট্রিক টন থেকে কমে দেড় হাজার টনে নেমে এসেছে।
তখন থেকে প্রতিদিন (২৪ ঘণ্টা) তিন শিফটে সাড়ে ৪ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করা হচ্ছিল বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, তাদের সঙ্গে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী কোন কোন ইকুইপমেন্ট প্রয়োজন তা উল্লেখ করে গত বছরের ডিসেম্বরে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষকে চাহিদাপত্র দেওয়া হয়।
“মুলত পাথর কাটার মেশিনের অভাবে এখন পাথর উত্তোলন বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে।”
নাম প্রকাশ না করার শর্তে খনির একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, এমজিএমসিএলের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ফাইল আটকে রাখার কারণে এই জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।
তার কর্মকাণ্ডের কারণে মেশিনপত্র আমদানির এলসি খোলা সম্ভব হয়নি বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে এমজিএমসিএল -এর বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আমিনুজ্জামান কোনো কথা বলতে অপরাগতা প্রকাশ করেন।