ব্যয়বহুল ও পরিবেশ দূষণকারী পরিকল্পনা সংশোধনে সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানিয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জাহিদুল ইসলাম জানান, এ মৌসুমে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে গত ৩১ জুলাই।
“ওইদিন ৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। এর আগে ও পরে বৃষ্টি ঝড়ছে অনবরত।”
শনিবার ও রোববারও চুয়াডাঙ্গায় থেমে থেমে বৃষ্টি পড়ছে বলে জানান তিনি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, জেলার অনেক নিচু এলাকা ডুবে গেছে।
অনেক বাড়ির উঠোনে পানি জমে থাকায় লোকজনকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
শহরের মহিলা কলেজ পাড়ার হাফিজুর রহমান বলেন, তার ঘরের ভেতর পানি ঢুকেছে, নিষ্কাশন হচ্ছে না।