১৫ অগাস্ট জাতীয় শোক দিবসের আগেই এই চত্বর নির্মাণের কাজ শেষ হবে বলে আশা করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কামরুল হুদা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, জাতির জনকের স্মৃতি উজ্জ্বল রাখতে পাঁচ লাখ টাকা ব্যয়ে বঙ্গবন্ধু চত্বর নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
“১৫ অগাস্টের মধ্যে চত্বরের কাজ শেষ হলে এবারের জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানসহ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষ্ঠান এখানেই আয়োজন করা হবে।”
বঙ্গবন্ধু চত্বরের নকশাকার বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মো. জসিম উদ্দিন বলেন, “গোল চত্বরের মাঝে দেয়ালের উপর টাইলস দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি করা হবে।”
চত্বরটি আরও আগেই নির্মাণ হওয়া উচিত ছিল মন্তব্য করে উপাচার্য ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ মিনার আছে, বুদ্ধিজীবী চত্বর আছে, কিন্তু যার নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি তার কোনো স্মৃতিচিহ্ন নেই।
“বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি সম্মান জানাতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জাতির জনকের সঙ্গে পরিচিত করতে দেরীতে হলেও এই চত্বর নির্মাণ করা হচ্ছে।”