এদের মধ্যে রয়েছেন দুই জন সিনিয়র ও একজন জুনিয়ার কনসালটেন্ট।
সোমবার তাদের এ নোটিস দেওয়া হলেও বিষয়টি গোপন রাখে কর্তৃপক্ষ। বুধবার তা জানাজানি হয়ে যায়।
ঝালকাঠী সিভিল সার্জন এবং হাসপাতালটির তত্ত্বাবধায়ক ডা. আব্দুর রহিম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এরা সাবাই ১৫ জুলাই থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন।
“সবাইকে সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।”
সেই সঙ্গে সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাক্তারদের মধ্যে যারা অনুপস্থিত ছিলেন তাদের বিষয়টি স্বাস্থ্য বিভাগের মহাপরিচালককে (ডিজি) লিখিতভাবে অবগত করা হয়েছে বলে জানান ডা. আব্দুর রহিম।
নোটিস পাওয়া চিকিৎসকারা হলেন, অর্থোসার্জারি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট মো. খোরশেদ আলম, অর্থপেডিকস বিভাগের জুনিয়ার কনসালটেন্ট মনিরুজ্জামান, ডেন্টাল সার্জন বিভাগে সংযুক্ত তোফাজ্জেল হোসেন, সহকারী সার্জন পদে সংযুক্ত শিউলী পারভীন, সার্জারি বিভাগের জুনিয়র কনসালটেন্ট আব্দুর রহিম।
মেডিকেল অফিসাররা হলেন ডা. ফারজানা ইয়াসমিন, ডা. মুনিরা ইয়াসমিন, ডা. তামান্না পারভিন, ডা. মেহেদি হাসান, ডা. ঈষিতা দাস, ডা. বদরুদ্দোজা মো. জুবায়ের, ডা. মাঝাহারুল রেজওয়ান ও ডা. শাওন বিন রহমান।