বুধবার দুপুরে শহরের কলাতলী সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকায় এ অভিযান চালানো হয় বলে জানান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোহাগ চন্দ্র সাহা।
এছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে লোকজনকে সরে যেতে নিদের্শনা দিয়ে বিশেষ প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
জেলা প্রশাসনের এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমদ হোসেন ও সদর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মাজাহারুল ইসলাম। অভিযান কাজে সহায়তা করে।বিজিবি ও পুলিশ।
এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে কক্সবাজার শহরের কলাতলী, লাইট হাউজ, শুকনাছড়ির মুজিবনগর, কলাতলী জেল গেইট ও ডিককুল।
তিনি আরও বলেন জানান, রোববার পাহাড় ধসের পর সোমবার বিকালে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় স্থানীয় জন প্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বুধবার বেলা ১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত পৃথক দুটি টিম এ অভিযান চালায় বলে জানান তিনি।
এর আগে মঙ্গলবারও ঝুঁকিপূর্ণ শতাধিক বাড়ি উচ্ছেদ করে জেলা প্রশাসন।
রোববার রাতে শহরের দক্ষিণ বাহারছড়ার কবরস্থান পাড়ায় পাহাড় ধসে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। জীবিত উদ্ধার করা হয় আরও দুজনকে।