মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক আবুল হোসেনকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক আবু বকর সিদ্দিক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “কমিটিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।”
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- কলা ও মানবিকী অনুষদের ডীন অধ্যাপক সৈয়দ মো. কামরুল আহছান, সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক লুৎফর রহমান, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাহিদ হক এবং উপ-নিবন্ধক আবু হাসান।
১৪ মে সাংবাদিকতা বিভাগের সভাপতি আমিনা ইসলামের বিরুদ্ধে ‘অসৌজন্যমূলক ও প্রভুসূলভ’ আচরণ, দুর্নীতি, ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ এনে অপসারণ দাবি করে উপচার্যের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন তার সহকর্মী তিন সহকারী অধ্যাপক।
পাশাপাশি সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পাঠদান থেকেও বিরত থাকারও ঘোষণা দেন তারা।
এরা সহকারী অধ্যাপক শেখ আদনান ফাহাদ, রাকিব আহমেদ ও উজ্জ্বল কুমার মণ্ডল।
টানা তিনমাস ক্লাস না হওয়ায় সোমবার শিক্ষার্থীরা উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের সঙ্গে দেখা করে হস্তক্ষেপ কামনা করলে উপাচার্যের তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশে নেন।
২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগে বর্তমানে চারজন শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন।