একাধিক শিক্ষার্থী বলেছেন, ‘আদব-কায়দা শেখানোর জন্য’ জুনিয়রদের হলের অতিথি কক্ষে দীর্ঘক্ষণ দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল।
এসব ক্ষেপণাস্ত্রের মধ্যে অন্তত একটি ইতোমধ্যেই ব্যবহার করা হয়েছে, ক্রাইমিয়ায় রুশ লক্ষ্যস্থলগুলোর উদ্দেশ্যে সেটি ছোড়া হয়।
“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”