“আমার ছেলের দুইটা হাতই নাই। পঙ্গু ছেলেকে নিয়ে আমি এখনো কতজনের কাছে যাই পাওনা টাকাগুলোর জন্য। শুনছি সরকার ব্যবস্থা করছে, কিন্তু আমাদের কাছে তো টাকা আসেনি,” বলেন মনোয়ারা বেগম।
“যার বয়স, ১৮ বছরের বেশি, যিনি ভোটার হয়েছেন, এরকম প্রত্যেকেরই নির্বাচন করার অধিকার আছে।”
হিটস্ট্রোকের কারণে তার মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণা করছেন ইউপি সদস্য রোকোনুজ্জামান।